বিএনপির প্রচার সম্পাদক শহীদ উদ্দীন চৌধুরী এ্যানির পরিচালনায় সভায় আরও বক্তব্য দেন বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য ড. খন্দকার মোশাররফ হোসেন, নজরুল ইসলাম খান, আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী, সেলিমা রহমান, ভাইস চেয়ারম্যান ব্যারিস্টার শাহজাহান ওমর, ডা. এজেডএম জাহিদ হোসেন, শামসুজ্জামান দুদু, চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা আমানউল্লাহ আমান, মো. আবদুস সালাম, কেন্দ্রীয় নেতা নাসির উদ্দিন অসীম, অঙ্গসংগঠনের নেতাদের মধ্যে মুক্তিযোদ্ধা দলের সাদেক আহমেদ খান, যুবদলের সুলতান সালাউদ্দিন টুকু, মৎস্যজীবী দলের মো. রফিকুল ইসলাম মাহতাব, মো. আব্দুর রহিম, কৃষকদলের শহীদুল ইসলাম বাবুল, ওলামা দলের মো. নজরুল ইসলাম তালুকদার, জাসাসের জাকির হোসেন রোকন, ছাত্রদলের সাইফ মাহমুদ জুয়েল প্রমুখ।
খন্দকার মোশাররফ হোসেন বলেন, ৩টি পর্যায়ে জিয়াউর রহমান ছিলেন সফল জীবনের অধিকারী। তিনি সৈনিক, রাষ্ট্রনায়ক ও রাজনীতিবিদ হিসেবে সফল। তিনি ছিলেন বড় মনের মানুষ। তাকে নিয়ে আলোচনা করতে গেলে দীর্ঘ সময় লেগে যাবে। তিনি দেশের স্বাধীনতার ঘোষণা থেকে শুরু করে সব বিষয়ে গুরুত্বপূর্ণ অবদান রেখেছেন। সব ধর্ম-বর্ণের মানুষের একটি মৌলিক পরিচয় দিয়ে গেছেন। সেটি হলো বাংলাদেশি জাতীয়তাবাদ। তিনি মুক্তবাজার অর্থনীতি চালু করে গেছেন, সংবিধানে বিসমিল্লাহির রাহমানির রাহিম সংযোজন করেছেন। তার অবদানের কথা বলে শেষ করা যাবে না।
তিনি বলেন, আজকের আওয়ামী লীগ ১৯৭২-৭৫ সালে বাকশাল প্রতিষ্ঠা করেছিল। সে সময় জিয়াউর রহমান বহুদলীয় গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠা করেছিলেন। সে জন্যই তারা জিয়াউর রহমানকে ভয় পায়। আজকেও তারা অলিখিত বাকশাল করেছে। তারা বলে জিয়াউর রহমান নাকি মুক্তিযুদ্ধ করেননি! স্বাধীনতা যুদ্ধের ঘোষণা দেননি! এগুলো হচ্ছে আওয়ামী লীগের ছোট মানসিকতার পরিচয়।