জাহিদ মালেক বলেন, যারা দেশ চায়নি তারা এখন ক্ষমতায় যেতে চায়। তবে, সেই সুযোগ আর কখনই পাবে না। সেই দিন এখন আর নেই। শেখ হাসিনার নেতৃত্বে দেশ বিশ্বের রোল মডেল হয়ে গেছে। ঘরে ঘরে বিদ্যুৎ দেওয়া হয়েছে। দেশে খাদ্যের অভাব নেই, একটি মানুষও দেশে না খেয়ে থাকে না। আগামীতে যাতে এই দেশকে নিয়ে আর কেউ ছিনিমিনি খেলতে না পারে সেজন্য আগামী নির্বাচনে শেখ হাসিনাকেই ক্ষমতায় নিয়ে আসতে সবাইকে একযোগে কাজ করতে হবে।
স্বাস্থ্যমন্ত্রী বলেন, মুক্তিযুদ্ধের সময় পাকিস্তান আমাদের ধ্বংস করে নিঃশ্বেষ করে দিতে চেয়েছিল। যুদ্ধকালীন দেশের চিকিৎসকদের মেরে ফেলা যায় না, নিয়ম নেই। অথচ সে সময়কার বিখ্যাত হৃদরোগ বিশেষজ্ঞের হৃদপিণ্ড উপড়ে নেওয়া হয়েছিল। চক্ষু বিশেষজ্ঞের চোখ তুলে নেওয়া হয়েছিল। সে লাশগুলো পরে পাওয়া গেছে। যেগুলো লাশ পাওয়া যায়নি সেগুলো আরও কত কী করেছে। তারা দেশের ৩০ লাখ মানুষকে হত্যা করেছে।
স্বাস্থ্য শিক্ষা বিভাগের মহাপরিচালক অধ্যাপক ডা. মো. টিটো মিয়ার সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে আরও উপস্থিত ছিলেন একাত্তরের ঘাতক দালাল নির্মূল কমিটির সভাপতি শাহরিয়ার কবির, স্বাস্থ্যসেবা বিভাগের সচিব ড. মু. আনোয়ার হোসেন হাওলাদার, স্বাস্থ্য শিক্ষা বিভাগের সচিব মো. আজিজুর রহমান, স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের মহাপরিচালক অধ্যাপক ডা. আবুল বাশার মোহাম্মদ খুরশীদ আলম ও পরিবার পরিকল্পনা অধিদপ্তরের মহাপরিচালক সাহান আরা বানু প্রমুখ।